সিলেকশন নয় ইলেকশন চাই! নারায়ণগঞ্জে আলীরটেক ইউনিয়ন থেকে সর্ব প্রথম নির্বাচনের দাবীতে সায়েম আহমেদের
আন্দোলন-সংগ্রামের ভূমিকায় আজ প্রতিটা ইউনিয়নে ১১ নভেম্বরে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। প্রতিপক্ষের প্রতিহিংসায় জনপ্রিয়তা ও জনসমর্থনে থাকায় ঈর্ষান্বিত হয়ে সদর উপজেলা আলীরটেক ইউনিয়ন এর আসন্ন নির্বাচনে জনপ্রিয়তা ও জনসমর্থনে শীর্ষে থাকায় বিশিষ্ট সমাজ সেবক মোঃ সায়েম আহমেদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে হামলা ও মামলার শিকার হন।
সারা নারায়ণগঞ্জের ইউনিয়নগুলোতে নির্বাচন চাই এমন দাবীতে তোলপাড় সৃষ্টি হলেও মূলত এর উত্থান হয়েছে আলিরটেক ইউনিয়ন থেকে।
কিন্তু বর্তমান ও সার্বেক চেয়ারম্যান তারা ভোটের দাবীতে কোন আনন্দোলন বা প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। এবং তারা ২জনই বিনা ভোটে চেয়ারম্যান হতেচেয়ে ছিলেন।
আলিরটেক ইউনিয়নের নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক জনেক ব্যক্তিরা জানান এই ইউনিয়নের কৃতিসন্তান সায়েম আহমেদ এর জনপ্রিয়তা দেখে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। তিনি বিভিন্ন সময় ঐ ইউনিয়নবাসীর সুখেদুঃখে পাশে থেকে ধনী-গরীব সকল শ্রেণীর লোকের মাঝে মন জয় করেছেন। তিনি মহামারি করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাব অসহায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণসহ আর্থিক অর্থ সহয়াতা করেন। সুধু তাই নয় মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, খালা-ধূলা আয়োজন, হতদরিদ্রদের বিয়েতে আর্থিক সহয়াত করাসহ বিভিন্ন সামাজিক কাজে আলীরটেকবাসীর কাছে নয়নের মনি হয়ে উঠেছেন সায়েম আহম্মেদ।
তারা আরোও বলেন,এ অঞ্চলে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যানদের জনপ্রিয়তা কথা জিজ্ঞাসা করতে গেলেই তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠে সাধারণ খেটেখাওয়া মানুষগুলো। কারন তাদের দুর্যোগ-দুঃসময় পাওয়া যায়না। টাকার পাহার বানাতে ব্যস্ত তারা। নির্বাচন আসলেই আমাদের কথা মনে পরে যায়। নির্বাচন পাস করলে তাদের এমন ভাব বেরে যায় তারা মানুষকে মানুষ মনেকরেনা। তারা জনগন ও সরকার এর টাকা লুটপাটে মরিয়া হয়ে যায়।
প্রসঙ্গত ২ এপ্রিল আলীরটেক ইউনিয়নের গঞ্জকুমারিয়া শাহ আলী বাজারে করোনা ভাইরাস মোকাবেলা সচেতনা মূলক আলোচনা ও মানুষের মাঝে মাস্ক বিতরণসহ ৩ নম্বর ওয়ার্ড বাসীর আয়োজনে আসন্ন নির্বাচনে ভোটের দাবীতে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সায়েম আহম্মেদ বলেছেন, আসেন মাঠে খেলা হবে এই ইউনিয়নবাসী কাকে চায়। গতবার ইউনিয়ন নির্বাচনে এলাকার মুরুব্বীদের অনুরোধে আমি নির্বাচনে প্রার্থী হই। পরিশেষে গন্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিতে মতি আমার কাছে চেয়ারম্যানি ভিক্ষা চায় পরে আর নির্বাচন করবো না। কথা দিয়ে রাখেননি তিনি। এবারও মতি একই কায়দায় বিনা ভোটে চেয়ারম্যান হওয়ার জন্য পায়তারা করছে। তাই মতি মুন্সিগঞ্জের ইটভাটা হতে শ্রমিক ভাড়া করে আনে জনপ্রিয়তা দেখানোর জন্য।
ঐসময় তিনি আরোও বলেছেন, মতিতো ওয়াদা ভঙ্গ করে। আমি আমার এলাকার এক মুরুব্বিকে বল্লাম ডিক্রিরচরের মানুষতো এমন হয়না, তখন তিনি আমাকে বললেন মতিতো ডিক্রিচরের বাসিন্দা না! সে মুন্সিগঞ্জ থেকে এসেছে। তিনি যদি আমাদের এলাকার বাসিন্দা হতেন তাহলে আলীরটেকের জন্য তার মায়া থাকত। কিন্তু তার আচরণে আমরা তা পাইনা।
আলীরটেকের সাবেক চেয়ারম্যান জাকিরকে উদ্দেশ্য করে সমাজসেবক সায়েম বলেন, জাকির চেয়ারম্যান হাজার কোটি টাকার মালিক। তিনি চাইলে এমনিতে নিজের টাকা দিয়ে উন্নয়ন করতে পারে। কিন্তু তা না করে উন্নয়ন করার জন্য তার চেয়ারম্যান হতে হবে। আমি শুনেছি স্বাধীনতার আগে নাকি তারা হিন কাটত আর এজন্য এলাকার মানুষ গণধোলাই দিয়ে তাদের এলাকা ছাড়া করেছে।
এছারাও সায়েম আরোও বলেন, আমার পরিচয় আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আর্দশে সৈনিক এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী মাননিয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা’র উন্নয়নে বিশ্বাসী সেই পরিবারের সন্তান আমি।