ভোট প্রার্থনার ছবিসহ প্রমাণ দেখালেও কিছুতেই মানতে নারাজ আঙ্গুল তুলে উচ্চবাক্যে মিথ্যা কথায় ফেঁসে গেলেন এবিএম আজহারুল ইসলামের নাটক। আসন্ন গোগনগর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জসীম উদ্দিন এর পক্ষে প্রতিদিন গণসংযোগ না যাওয়ায় নারায়ণগঞ্জ সদর থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজির উদ্দিন কে অশুভনীয় কথাবার্তা এবি এম আজহারুল ইসলামের প্রতি ক্ষোভ তৃনমূল আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ।
শনিবার ( ৬ নভেম্বর ) সাকালে শহরের ২ নং গেইট জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ কার্যালয় জেলা আওয়ামীলীগের কার্যকরী কমিটির বর্ধিত সভার বাহিরে এঘটনা ঘটে।
বর্ধিত সভা অনুষ্ঠানের বাহিরে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, এটা ন্যাক্কারজনক কাজ করা হল। আমার জানা মতে তিনি একজন প্রবীণ বীর মুক্তিযোদ্ধা সদর থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি ।যদিও আমরা অন্য থানার সক্রিয় আওয়ামীলীগের কর্মী। তাকে এভাবে হুমকিস্বরূপে অশালিন কথা বার্তায় আমরা হতাশ। তিনি অপর আরেক জনেকে জিজ্ঞাসা করেন কে এ ব্যাক্তি? তার এতো ক্ষমতা যে প্রশাসনের লোকও তাকে থামিয়ে রাখতে পারছেন না। এরকম লোকদের কারনে আওয়ামীলীগে দুর্নাম হওয়ার আগেই অতিব জরুরি এই ব্যাক্তির বিরুদ্ধে জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
এসময় ঘটনাস্থলে পাশে থাকা সংবাদ কর্মী তাদের সব সমালোচনা সুনে বলেন সে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের একজন নেতা।
সদর থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি নাজির উদ্দিন এর পুত্র যুবলীগের নেতা শিপলু সংবাদ মাধ্যমকে জানান, আমার বাবা অসুস্থ ছিলেন এখনও তার শারীরিক অবস্থা তেমন ভালো না। তার পরেও পাটির দলীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত হন। দুপুরবেলায় আচমকা আজহারুল ইসলাম এসে আমাদের ওপড় চড়াও হয়।
সিপলু আরোও বলেন, নৌকা প্রতীকে জসীম উদ্দিনের গণসংযোগে রীতিমত সকাল-বিকালে না যাওয়াকে কেন্দ্র করে আজহারুল ইসলাম এসব করেন। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর থানা আয়ামীলীগকে এরকম হেনস্থা করবে তা আসা করি নাই। তাছাড়া এনির্বাচনে নৌকা প্রতীকে জসীম উদ্দিন আমাদের ডাক নাদিলেও
আমরা সইচ্ছায় তার সাথে আমরা গণসংযোগে গিয়ে নৌকা প্রতিকে ভোট প্রার্থনা করেছি। আজাহারুল ইসলাম সে কিনেন ইঙ্গিত দিচ্ছে তা বুজা বড়দায়। এবং তার এরকম আচারনে বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।
প্রকাশিত সংবাদের প্রথম ও ২য় ছবি অনলাইন থেকে ও ৩য় ছবি নৌকার প্রতীকে প্রার্থী (আলহাজ্ব জসীম উদ্দিন সাপোর্টারস ফোরাম থেকে সংগ্রহীত হয়েছে।