প্রেসবিজ্ঞপ্তি
গত ৩০ অক্টোবর একটি অনলাই পোটাল প্রকাশিত সংবাদে বলা হয় ফতুল্লা থানাধীন
কুতুবপুর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের নির্বাচনী গণসংযোগ চলাকালীন সময় ভূইঘর টুকটুকি স্টুডিওর মোড় এবং হাজী পান্দে আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে আসলে কে বা কারা ইট পাটকেল ছুড়ে এতে অনেক সমর্থক আহত হন।
এমন সংবাদে ওয়ার্ডবাসী নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।
ঐ পত্রিকার সাথে এলাকার তার ভাই নুর আলম ও তাদের আরও দুই একজন সমর্থকের ফেসবুকে একাউন্টের মাধ্যমে বিষয়টি এলাকাবাসী জানতে পারে।
পরে বিষয়টি নিয়ে এলাকার স্থানিয় লোকজন সহ ও বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদকর্মী খোজখবর নিয়ে জানতে পারে ইট পাটকেল ছুড়ে মারার বিষয়টি ভুয়া মিথ্যা প্রচারণা।
যদিও জাহাঙ্গীর মেম্বার ও তার আরও দুই একজন সমর্থকের ফেসবুকে ঐ দিনই প্রচার করা হয়েছে। বিষয়টি এলাকা বাসী শুনে খুবই অবাক হয় এবং তারা জাহাঙ্গীর মেম্বারের এই মিথ্যা প্রচারণাকে ধিক্কার জানায়।
এমন ন্যক্কার জনক ঘটনার কোন সত্যতা খুঁজে না পাওয়ায়। এলাকাবাসীর নিশ্চিত হয়ে বলেন
জাহাঙ্গীর মেম্বার পরাজিত হবে বুঝতে পেরে নির্বাচনের শান্ত স্বাভাবিক পরিবেশকে অশান্ত করে এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইছে। এছাড়া এলাকায় ছড়িয়ে সাধারণ ভোটারের সহানুভূতি আদায়ের মাধ্যমে কিছু ভোট পেতে চাইছে, যেটা সমাজে পরিত্যক্ত ও অজনপ্রিয় অনেক প্রার্থীই নির্বাচনের সময় করে থাকে।
মেম্বার জাহাঙ্গীর পরাজিত হবে জেনে পরিকল্পিতভাবে অপর প্রার্থী আল মামুন ( মিন্টু ) ভূঁইয়া’র উপর দোষ চাপিয়ে দিয়ে নির্বাচনে অভিনব কায়দায় জয়ী হতে যাওয়া জাহাঙ্গীর মেম্বারের কল্পকাহিনী বুঝে ফেলেন
এলাকার সাধারণ ভোটাররা। দুষ্ট চরিত্রে মেম্বারের কল্পকাহিনী স্পষ্ট বুঝতে পেরে এলাকাবাসী সমালচনা করেন যে ব্যাক্তি ৫ বছর মেম্বার থেকে এলাকার উন্নয়নে কোন প্রকার কাজই করেননি তাকে এবার আমরা আর ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি বানাতে চাইনা।
এবিষয়ে ফুটবল প্রতীকে আল মামুন ( মিন্টু ) ভূঁইয়া’র সাথে যোগাযোগ করলে তিনি সংবাদ মাধ্যম কে বলেন, নির্বাচনে তার পরাজয় সুনিশ্চিত জেনে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে ওয়ার্ডের ভোটের অধিকার হরণ করতে চাচ্ছে। তিনি আরও বলেন আমি এমন জনপ্রতিনিধিত্ব চাইনা যে উন্নয়নের নামে পকেট বাড়ি করব। জনগণের ভোটে আমি নির্বাচিত হয়ে তাদের সুখদুঃখে পাশে থাকতে চাই এবং জনদূরভোগ থেকে ওয়ার্ডবাসীকে পরিত্রান দিতে চাই এটাই আমার প্রত্যাশা।