জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডে ভ্যান গাড়ি প্রতীকে মেম্বার প্রার্থী শরিফ উদ্দিন সজল এর প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে তার নির্বাচনি ক্যাম্পের সামনে অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কাজী মঈনউদ্দীনের পোষ্টারের মাধ্যমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ঝগড়া বাধানো পায়তারা করছেন।
এলাকাবাসী ক্ষভ প্রকাশ করে সংবাদ মাধ্যমকে জানান, আমাদের ৪নং ওয়ার্ডে অনেক গুলা মেম্বার প্রার্থী রয়েছে তার মধ্যে পানির পাম্প প্রতীকে কাজী মঈনউদ্দীন তার ভড়াডুবি আচ করতে পেরে তার কর্মীদের দিয়ে এসমস্ত কার্যকলাপে লিপ্ত রয়েছে।যেহেতুক পোষ্টা লাগানোর অনেক খালি জায়গা ছিল এখানেই তার দিতে হবে।
গত শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর ) লালপুর হাজী জালাল উদ্দিন রোড নূরজাহান ভিলা মার্কেটে ভ্যান গাড়ি প্রতীকে মেম্বার প্রার্থী শরিফ উদ্দিন সজল এর নির্বাচনি ক্যাম্পের সাটারে কে-বা করা মঈনউদ্দীনের পোষ্টার মিটিয়ে দিয়ে যায়।
এবিষয়ে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী আরোও বলেন বিগত তিন মাস আগে লাপুরে জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য ৪ আসনের এপি শামীম ওসমান ও স্থানিয় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বগণ সহয়াতা সহ লালপুর এলাকাবাসীর কাছথেকে অর্থ সংগ্রহ করে জলাবদ্ধতা থেকে পরিত্রান পাওয়ার আশায় পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হয়। সেই সময় বাড়ি বাড়িতে যে যা পেরেছে অর্থ দিয়ে সহযোগীতা করেছে। সেই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন পানির পাম্প প্রতীকের কাজী মঈনউদ্দীন।
তারা আরোও বলেন বিগত দিনে কাজী মঈনউদ্দীনের গাদের ব্যবসা করতেন। সেই গাদে পড়ে একজন মারাও গেছেন। তাই তার মত এরকম ব্যাক্তি যদি জনপ্রতিনিধি হয় তাহলে এ ওয়ার্ডের দুর্গতি ছাড়া ভাল কিছু আশা করা যায় না। যে কিনা সমাজের টাকা আত্মসাৎ করে তিনি নির্বাচিত হলে কি করবে তা ওয়ার্ডবাসী বুঝেগেছেন। এবিষয়ে কাজী মঈনউদ্দীনের নির্বাচনি ক্যাম্পে তাকে না পাওয়া গেলে স্বজন ও কর্মীদের কাছথেকে মোবাইল নাম্বার চাওয়া হলে তারা অস্বীকৃতি প্রকাশ করে বলেন সে অনেক ব্যস্ত পাওয়া যাবেনা।