আসন্ন নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে জনমতের নানান প্রশ্নের গুঞ্জন উঠেছে ১৫ নং ওয়ার্ড। নাসিক ১৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অসিত বরণ বিশ্বাসের মিথ্যা আশ্বাসে বরণ করে নিতে বিশ্বাস করতে চাচ্ছে না ওয়ার্ডের ভোটাররা। এমনটাই জানিয়েছেন বিশ্বাস কেরে নেওয়া জনপ্রতিনিধির ওয়র্ডের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা।
ঐওয়ার্ডে সাধারণ ভোটাররা জানান অসিত বরণ বিশ্বাসকে আমাদের সেবার জন্য তাকে পাওয়াটা খুব কষ্টসাধ্য হয়ে দারায়। জন্ম নিবন্ধন,মৃত্যু সার্টিফিকেট, ট্রেড লাইসেন্স নাগরীক সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন সেবার জন্য তাকে সময় মত পাওয়া যায় না। তেমনই ভাবে করোনাকালীন জনপ্রতিনিধিকে পাওয়াই যায় নাই। সরকারী ভাবে প্রধানমন্ত্রী খাদ্য সহয়তা দেওয়া সরুহয় তখন কাউন্সিলরকে দেখা গিয়েছে এর আগে তাকে দেখা যায় নাই।
ভোটারদের ক্ষোভ জমে থাকা কথা গুলো সংবাদ মাধ্যমকে আরো জানান কাউন্সিলরকে নির্বাচন আসলেই দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়া তিনি কখনও আমাদের খোজখবর নেন না। তাহলে সে কিসের জনপ্রতিনিধি হলেন!আপনারা সংবাদ কর্মী তার বিরুদ্ধে সঠিক ভাবে অনুসন্ধান চালান অনেক কিছু পেয়ে যাবেন।
তারা আরোও জানান, মহামারী করোনাকালীন যেখানে একে অপরকে সাহায্য সহযোগিতার মাধ্যমে পাশে থাকার চেষ্ঠা লিপ্ত রয়েছে ঠিক তখনই টানবাজার পদ্মা সিটি প্লাজায় বসবাসরত এক ব্যক্তিকে এ প্লাজা থেকে করোনা পজেটিভ বলে বের করে দেওয়া। নেগেটিভ হওয়ার পরেও সেই সময় ভুক্তভোগী তার ছেলের পরিক্ষা প্রয়োজনীয় বই নিতে আসলে মিনতি করলেও তাকে পদ্মা সিটি প্লাজায় প্রবেশ করতে দেয়নি ১৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অসিত বরণ বিশ্বাস এর গঠন করা কমিটির সভাপতি তার ঘনিষ্ঠ বিশ্বত লোক সভাপতি সুব্রত সাহা।অভিযোগ উঠেছে কাউন্সিলর হওয়ায় সুবাদে তার ছত্রছায়ায় শুভাকাঙ্ক্ষীদের জুলম নির্যাতনের সিকার হচ্ছে নিরহ সাধারণ মানুষ। এবং ১৫ নং ওয়ার্ডে সিটি কর্পোরেশনের যত গুলা ভবন নির্মিত হয়েছে তা সব কয়টিতে রয়েছে অসিত বরণ বিশ্বাস এর স্বজন ও তার লোকদের ফ্লাট বাণিজ্য ও দোকান বরাদ্দ পাইয়ে দেয় কাউন্সিলর এর মাধ্যমে।
১৬ জানুয়ারি নির্বাচন উপলক্ষে ওয়ার্ডের এলাকা গুলাতে ঘুরলো সুনা যায় এসমস্ত কথা। তাই এবারে নির্বাচনে অসিত বরণ বিশ্বাসের ভরাডুবি হওয়ার শংকায় রয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠেছে।