আসন্ন নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী মো.রাসেল সিকদার নির্বাচিত হলে জনপ্রতিনিধিদের কর্মী হিসেবে কাজ করতে চান। এবং ভোটাররা আমাকে নির্বাচিত করলে চাহিদা পূরণে বদ্ধপরিকর থাকবো।
জেলা পরিষদের সদস্য প্রার্থী রাসেল সিকদার জানান, আমার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করার পর নির্বাচন অফিসার প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করে। এর পরথেকে আমার ভোট প্রাপ্তির জন্য সদর ও বন্দর ২টি উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ১শ ৬২ জন ভোটারে এর সাথে যোগাযোগ এর জন্য ছুটে চলতে হচ্ছে। ২নং ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধিরা খুবই আন্তরিক। তাদের আন্তরিকতা দেখে আমাকে সাহস যুগিয়েছে। আমি মূলত প্রতিটি ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিদের দ্বারে দ্বারে ভোট প্রার্থনা করছি।
তিনি আরও বলেন, অনেকেই আছেন চেয়ারম্যানদের কাছে গিয়ে লবিং করছেন। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্ন কারন চেয়ারম্যান এর পাশাপাশি অনেক কষ্ঠো পরিশ্রম করে মেম্বাররা তাই আগে মেম্বার দের কাছে প্রথমে যাওয়টা মনে করছি। আমি চেষ্ঠা করছি সব ভোটারদের ঘরে ঘরে যাওয়া এ চেষ্ঠা নির্বাচনেরর ২ দিন পূর্ব পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।
সদস্য প্রার্থী রাসেল সিকদার আরও জানান,আমি সচ্ছল পরিবারের সন্তান। আমার ভোটারদের বলতে চাই আমাদের কোন পিছুটান নেই। লোভ-লালসা আমার মধ্যে নেই। রাজনীতির পাশাপাশি আমার নিজস্ব উপার্জনে আমি নিজেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছি। আমি আপনাদের সুখে দুঃখের পাশে থাকার অঙ্গীকার করছি।
আমি ৯৬ আন্দোলন করেছি। জেলা ছাত্রলীগের সাবেক কার্যকরী সদস্য হিসেবে দলের জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে। রাজনীতিগত জীবনে অনেক হামলার শিকার হয়েছি। আমার রাজনীতির শিক্ষাগুরু মহানগর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম আরাফাত ভাই। আমি আশা করি আমার আদর্শ ও সততাকে সম্মানীত জনপ্রতিনিধি ভোটার ভায়েরা আমাকে মূল্যায়ন করবে। আমি নির্বাচিত হলে জনপ্রতিনিধিের চাহিদা মোতাবেক মসজিদ, মন্দির, গির্জ, মাদ্রাসা, স্কুল সহ বিভিন্ন কাজে আপনাদের সহয়াতা করব।
তফসিল অনুযায়ী, ১৭ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হবে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর। প্রতিক বরাদ্ধ ২৬ সেপ্টেম্বর।