সংস্কারমূলক রাজনীতির প্রবর্তক মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম রহ.
এর আধ্যাত্মিকতা ও রাজনীতির ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় ঘনিভুত রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সহায়তা করবে।
তিনি রাজনীতিকে ইসলাম, দেশ ও মানবতার জন্য কল্যাণকর করে তোলার লক্ষ্যে নির্মোহ ইবাদতের রাজনীতির চর্চা করতেন। এ কারণে তিনি সবসময় ইসলাম ও দেশের স্বার্থ বিরোধী যে কোনো সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন।
শনিবার ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্র ঘোষিত ফতুল্লা থানার অন্তর্গত কুতুবপুর ইউনিয়নের উদ্যোগে নন্দলালপুর প্রাপ্তি সিটি সংলগ্ন মোড়ে ইসলামী যুব আন্দোলন আয়োজিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রতিষ্ঠাতা আমীর মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই রহ.) এর রাজনৈতিক দর্শন শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী যুব আন্দোলন প্রবাসী বিষয়ক
সাংগাঠনিক সম্পাদক এড. মুহাঃ হাসিবুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, সৈয়দ ফজলুল করীম রহ. এর চিন্তাধারা এই দুদলের যাতাকলে নিপীড়িত মানুষকে মুক্তির পথ দেখানো যেটা আজও জাতি হাড়ে হাড়ে অনুধাবন করছে। প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ্;রনারায়ণগঞ্জ জেলা সেক্রেটারী মুহাঃ জাহাঙ্গীর কবির।
তিনি বক্তব্যে বলেন, মাদক ও সন্ত্রাসে জর্জরিত যুবকদের ইসলামী যুব আন্দোলনের ছায়াতলে এনে ইসলাম ও দেশপ্রেমের বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ জেলা সহ-সভাপতি মুহাঃ জুবায়ের হোসেন। ইসলামী যুব আন্দোলন কুতুবপুর ইউনিয়ন সভাপতি মুহাঃ আরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুসাইন মুহাঃ মুন্নার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কুতুবপুর শাখার সভাপতি হাজী মুহাঃ ওয়াসিমউদ্দীন, ইসলামী যুব আন্দোলন কুতুবপুরের সাবেক সভাপতি মাওলানা শিহাবউদ্দীন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন জেলা শাখার সাবেক সভাপতি আব্দুল্লাহ মুহাঃ হাসান ও বর্তমান সভাপতি আব্দুল হান্নান প্রমুখ। এছাড়া আরো আলোচনা করেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ কুতুবপুর শাখার সভাপতি মুহাঃ মাসুম বিল্লাহ ও সাধারণ সম্পাদক
নাইমুল ইসলাম, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মুহাঃ মাইনউদ্দীন ও সেক্রেটারী ইউসুফ মিজি ও শ্রমিকনেতা খবির উদ্দীন মোল্লা।