চোরাই থান কাপড় কিনে আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছে হাসেম নাম হাসেম প্রধান সোনারগাঁয়ের শম্ভুপুরা ইউনিয়নে তার বাড়ী এক সময় নুন আনতে পানতা ফুরাত তার এখন চোরাই থান কাপড় কিনে আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছে তিনি। চোরাই থান কাপড়ের টাকার গরমে মানুষকে আর মানুষ মনে করছে না এমন অভিযোগ করছে গলাচিপার স্থানীয় থান কাপড় ব্যবসায়ী, লেবার ও দালালরা।
এক থান কাপড় ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করা সর্তে বলেন, অলটাইম গাঁজাখোর ও ফেনসিডিল সেবনকারী হাসেম প্রধান এক সময় গামেন্টস্ এ কার্টিন এর কাজ করত সে সময় খুব অভাবে ছিল সে এমন কি ঘাট ভাড়া দেওয়ার মতও পয়সা ছিল না তার তখন আমি এমন কষ্ট দেখে গামেন্টস্ এর চাকরী থেকে এনে ২০১১ সালে গলাচিপায় এক সাথে ৩ পার্টনারে থান কাপড় ব্যবসা দেই। এর পর এক সাথে ৩ পার্টনারে মোটামোটি কিছু দিন ব্যবসা করি হটাৎ হাসেম প্রধান গিড়িঙি শুরু করে আলাদা ব্যবসা করার জন্য এর পর আমার পাটিদের ফুসলিয়ে আমার থেকে বেশী রেট দিয়ে মাল আনা শুরু করে, এভাবে মাল এনে লাভ করবে ত দুরের কথা কয়েক দিন লছ খেতে থাকে ।তার পর থেকে কিছু গামেন্টস্
দারোয়ান ও অসাধু কর্মকার্তদের টাকার লোভ দেখিয়ে মালিকের অগচেরে চুরি করে মাল কিনা শুরু করে এর পর চুরির মাল কিনে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি চোর হাসেম প্রধানের।এখন প্রতিদিন চোরাই টাকা দিয়ে একটি করে ফেনসিডিল ও গাজাঁ সেবন করে পায়ের উপর পা দিয়ে বসে থাকে এবং তার দেশের এক বড় ভাই ও তার আপন সমন্ধির মাদক ব্যবসায়ী সেলিমকে দিয়ে চোরাই থান কাপড়ের ব্যবসা দেখা শোনা করায়। চোরাই টাকা দিয়ে গলাচিপায় শুশুর বাড়ীর সাথে ২/৩ বাড়ী করেছে বলে জানান তার শুশুর বাড়ীর আশেপাশের বাসিন্দারা।
তারা আরো জানান, কলেজ রোড গলাকাটা যে বাড়ীতে থাকেন সেখান কার ভাড়া ৪০ হাজার টাকা, এবং তার চলাফেরা দেখলে ও কথার্বাতায় মনে হয় তার বাবা কোটিপতি ছিল। কি ভাবে এত টাকা পয়সা ও বাড়ীর মালিক হল তা যানতে দুদকের জরুরী হস্তক্ষেপ কমনা করেছে গলাচিপা ও সোনারগাঁয়ের শম্ভুপুরা ইউনিয়নে সাধারন মানুষ।
এ বিষয়ে হাসেম প্রধান এর বক্তব্যর জন্য ০১৬৭৭ ১৮৬ ১## নাম্বারে বার বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেনি।