বক্তব্যে আলহাজ্ব কাউছার আহামেদ পলাশ আরও বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের পূর্বাভাস দিয়েছেন কিভাবে আমাদের বক্তব্য দেয়া দরকার। আজকের প্রেক্ষাপটকে জানতে হবে, বুঝতে হবে। জননেত্রী শেখ হাসিনা এদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য, মানুষের কল্যাণের জন্য দিন রাত চিন্তা করেন। আর অপরদিকে বিএনপি জামায়াতের লোক নেই, বল নেই কিন্তু সমাবেশ করে। তাদের ব্যর্থতা বিএনপি-জামাত আজ হত্যা, খুঁনসহ জালাও পোড়াও মামলার আসামিদের নিয়ে সমাবেশ করেন। আর সেখানে ওয়ারেন্টের আসামিদের গ্রেফতার করতে গেলে পুলিশের উপর সন্ত্রাসীরা হামলা করছে। বিএনপির নেতা কর্মীরা বলছেন তাদের সমাবেশ করতে দিচ্ছে না সরকার। কিন্তু জামাত বিএনপির উপর ভরসা করে তাদের অরাজকতা মূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। এসব অরাজকতার বিরুদ্ধে জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জণসাধারণ জান মাল রক্ষার্থে আমরা রাজ পথে আছি আর ভবিষ্যতে থাকব। জাতীয় শ্রমিকলীগ নেতৃবৃন্দ দেশের মানুষের জন্য লড়াই সংগ্রাম করে দেশ রক্ষায় কাজ করছে। আর ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকার সমাবেশকে কেন্দ্র করে কেহ আগুন সন্ত্রাসের চিন্তা ভাবনা করলে এবং সরকারের উন্নয়নে যারা ভবিষ্যতে বাঁধা প্রদান করবে তাদের আর ছাড় দেয়া হবে না। আমরা আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীরা অতিতের ন্যয় লড়াই সংগ্রামের মাধ্যমে দেশের মানুষের জন্য সর্বদা কাজ করছি।
জাতীয় শ্রমিকলীগ ফতুল্লা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি এস এম হুমায়ুন কবির এর সভাপতিত্বে এবং ইউনাইটেড ফেডারেশন অব গার্মেন্টস ওয়াকার্স নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি মোঃ শাহাদাৎ হোসেন সেন্টু’র সঞ্চালনায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলে আরও উপস্থিত ছিলেন, ইউনাইটেড ফেডারেশন অব গার্মেন্টস ওয়াকার্স কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম, কুতুবপুর ইউপি ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রাহাত, নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিকলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ হুমায়ুন কবীর, ফতুল্লা আঞ্চলিক শ্রমিকলীগের সহ সভাপতি হাজী আবুল হোসেন, ফতুল্লা থানা শ্রমিকলীগের সভাপতি পিয়াস আহমেদ সোহেল, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সহ সভাপতি গোলাম কিবরিয়া সাত্তার, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক হাওলাদার।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, শ্রমিক নেতা আনিসুর রহমান মাষ্টার, মোঃ জজ মিয়া, মোঃ ফিরোজ মিয়া, মোঃ বশির, ওবায়দুল রহমান, মোঃ মোজাম্মেল, লিটন সিকদার প্রমুখ।