আমার মনে হয় যুদ্ধ শেষ হয় নাই! যুদ্ধ আরোও চালিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করে ৫আসনের এমপি সেলিম ওসমান বলেন, খোকন সাহা আমাকে এখানে এনেছে ধমক দিয়ে তাও আবার যেনতেনো ধমক না।
আমাদের পাঁচ জনের এমপিদের মধ্যে মিল রয়েছে বলেই উন্নয়ন করতে পেরেছি। নারায়ণগঞ্জ আদালতে অনেকেই আমরা মিথ্যা মামলার আসামী হয়েছি। আমরা ১৭ জন নিয়ে কাজ করিনা আমরা ১১শ ৫১ জন মানুষকে নিয়ে কাজ করি। সামনে আমরা কম্পিউটারের ব্যবস্থা করেদিব। কিন্তু ১৭ জনের জন্য নয় ১১শ ৫১ জনের উন্নয়নের জন্য আমরা পাঁচ জন সংসদ সদস্য ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজ করে যাব। ওরা আপনাদের কাছে ভোট চাবেনা! আমরা আপনাদের কাছে ভোট চাইতে এসেছি আপনাদের সুব্যবস্থা করার জন্য।
তিনি আরোও বলেন, এভবন বহুত বভন হবে। জুয়েল – মহোসীন এ দু’জন আমার কাছে টাকার এপিঠ আর ওপিঠ দুই শক্তি আবারও একত্রিত হয়েছে ইনশাল্লা বাংলাদেশের সবচাইতে সর্বশেষ্ঠ বারবভন হবে আপনাদের টা এবং সর্বসেষ্ঠ আইনজীবী আপনারা হবেন। তখন দূরদূরান্ত থোকে আপনাদের কাছে আসবে। তখন তারা বলবে নারায়ণগঞ্জের আইনজীবীদের ছাড়া সুষ্ঠ বিচার হবেনা। আপনারা যারা অপজিশন থেকে নির্বাচন করছেন কোন বাধা নেই নির্বাচন করেন। আজ বারবভন যা হয়েছে তখন খোকন সাহা আগে পারতোনা কারন তখন খোকন সাহা ছিল অপজিশনে উন্নিশ থেকে বিশ করলে কি হতো তা ভাবতে পারতেনা। আজ ওরা করতে পেরেছে। আজ ওরা বড় বড় বক্তব্য দিচ্ছে কিসের জন্য বারবভন টা উন্নয়নেরর জন্যে আর এটার অবদান হলো জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্যে। আপনাদের দ্বায়ীত্ব হল স্মার্ট বাংলাদেশে তৈরি করা। আমরা থাকি বা না থাকি সেটা বড় বিষয় না। তাই উন্নয়নের জন্যে শেখ হাসিনা সরকার আরেক বার আপনাদের জন্যে দরকার।
গত বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারী) রাত আটটায় আইনজীবী সমিতি বভনে নারায়ণগঞ্জে আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমম্বয় পরিষদ মনোনীত এড.হাসান ফেরদৌস জুয়েল – এড.মুহাম্মদ মোহসীন মিয়া পরিষদের প্যানেলের পরিচিতি সভায় বারের সাবেক সভাপতি এড. আঃ রশিদ ভূঁইয়ার আ ৫ আসনের সংসদ সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্বা আলহাজ্ব একেএম সেলিম ওসমান প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন এবং ( ৩০ লক্ষ টাকা ) ব্যাংক চেক বারবভনের উন্নয়নের জন্য উপহার প্রধান করেন।
এমপি সেলিম ওসমান তিনি আরোও বলেছেন,যে খানে ভূলকরবেন, এপর্যন্ত যা পেয়েছেন তা হারিয়ে যাবে। এস্থানটা আস্থার জায়গা তাই আবার পাঁচ বছরের জন্য বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে সরকারে আনার আপনাদের নৈতিক দায়ীত্ব। আমরা এসেছি আপনাদের গোলামী করতে বঙ্গবন্ধু আদর্শে আমরা চলি। আজকে এখানে মানুষ কথা বলতে পারে। যারা দল করেন না তারা কথা বলেন। ইউক্রেনের যুদ্ধে আমরা আটকিয়ে গিয়েছি তৈলসহ খাদ্য দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি পেয়েছে খবর নিয়ে দেখেন যাদের দলের কোন নাম নেই যাদের দলের অস্তিত্ব নেই তারাই বেশি কথা বলেন। আমাদের ভবিষ্যতে কি হবে তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ঠিক করবে। সংসদ সদস্যের উপরে ডিপেন্ট করে কোন লাভ নেই। আপনারা বলবেন আমাদের এ অসুবিদা আমাদের কাজ হচ্ছে সংসদে গিয়ে উপস্থাপন করা। আপনারা আমাদের কাছে কথা দেন জুয়েল – মোহসীন প্যানেলকে আপনারা জয়যুক্ত করে এ ১৭ জনের ককমিটি আমাদের উপহার দিবেন। আল্লাহ আমাকে হায়াত রাখে আপনাদের জন্য আরো কিছি করব।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরোও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ ৩ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকা, ১ আসনে সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবু, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু চন্দন শীল, মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এড. খোকন সাহা, জেলা জজ কোট পিপি মনিরুজ্জামান বুলবুল, সাবেক এমপি বাবলি,আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহাববুর রহমান, এড. সুলতান উদ্দিন নান্নু, মহানগর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন ভূইয়া সাজনু প্রমুখ।