1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Narayanaganj Press : Narayanaganj Press
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
নারায়ণগঞ্জে বড়দিন উৎসবের প্রস্তুতি সম্পন্ন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত করায় মিষ্টি বিতরণ ফতুল্লার ১০০ কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার ১  খিলমার্কেট দোকান মালিক সমিতির উদ্যোগে প্রথম বার্ষিক ওয়াজ ও দোয়া অনুষ্ঠিত আমেরিকায় যাওয়ার স্বপ্ন অপূর্ণ রয়ে গেল শিক্ষার্থী সীমান্তর সীমান্তের রহস্যজট,বাবা বিএনপির রাজনীতিতে সম্পৃক্ত জাহাজ শ্রমিকদের হত্যাকারীরা দ্রুত গ্রেপ্তার না হলে কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি ফতুল্লায় বিসমিল্লাহ ডাইং কারখানায় আগুন সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে না.গঞ্জে সংবাদ সম্মেলন

বন্দরে ৭ বছর ধরে বেতন ভাতা বঞ্চিত নারী গ্রাম পুলিশ জোস্না

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১০৮ Time View

২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে নিজের পক্ষে কাজ করতে গ্রাম পুলিশ জোস্না
বেগমকে নির্দেশ দিয়েছিলেন বন্দর উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের
চেয়ারম্যান মো. মাকসুদ হোসেন। জোস্না বেগম তার নির্দেশে কাজ করেননি।

 

মাকসুদ হোসেন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে তার রোষানলে পড়েন জোস্না বেগম।
চেয়ারম্যান হয়েই বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করে গ্রাম পুলিশ জোস্না বেগমের বেতন-
ভাতা বন্ধ করে দেন মাকসুদ হোসেন। এভাবে বেতনভাতা বিহীন কেটে গেছে ৭
বছর। বেতন-ভাতা বন্ধ থাকায় পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন
জোছনা বেগম।

 

এ নিয়ে তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন
করেছেন। কিন্তু কোনো ফল পাননি। এ নিয়ে তার আক্ষেপের শেষ নেই।
শুক্রবার বন্দর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে মাকসুদ
চেয়ারম্যানের রোষানলে পড়ে নিজের দুর্বিষহ জীবনের কথা তুলে ধরেন জোসনা
বেগম। কান্না জড়িত কন্ঠে তিনি বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে মাকসুদ
চেয়ারম্যান আমাকে তার পক্ষে মাঠে কাজ করার কথা বলেন। তার কথায় রাজি না
হওয়ায় তিনি নির্বাচিত হয়েই পরিষদে প্রবেশে বাঁধা দেন।

 

এরপর বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে আমার বেতন ভাতা বন্ধ করে দেন।
বন্দর থানায় নিয়মিত হাজিরা দিয়েও সাত বছর ধরে আমি কোনো বেতন-ভাতা
পাচ্ছিনা। বেতন না পেয়ে আমি পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন
করছি।

 

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বন্দর উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদে কর্মরত
গ্রাম পুলিশদের মাঝে বিভিন্ন সময় সাইকেল ও পোশাক বিতরণ করা হলেও মাকসুদ
চেয়ারম্যানের বিরোধিতার কারণে সরকারি সাইকেল ও পোশাক দেওয়া থেকে
আমাকে বঞ্চিত করা হয়েছে। বিষয়টি জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দপ্তরে একাধিকবার
লিখিতভাবে জানিয়েও এ পর্যন্ত কোনো সুফল পাইনি।

 

এ ব্যাপারে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম কুদরত এ খুদা বলেন, এ
ধরনের কোনো অভিযোগ আমার কাছে আসেনি। আপনাদের (সাংবাদিক) মাধ্যমে
ঘটনাটি জানতে পারলাম। এর তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মুছাপুর ইউনিয়ন ৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান সরকার সংবাদ
সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব  নারায়ণগঞ্জ প্রেস কর্তৃক সংরক্ষিত
Designed by RIAZUL