কাশিপুর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি আরিফ মন্ডল নবগঠিত কাশিপুর ইউনিয়ন বিএনপি সদস্য সচিব হওয়ায় বর্তমানে যুবদলের নেতা মোহাম্মদ আলী বাবু এখন ইউনিয়ন যুবদের সভাপতি পদে আলোচনার শীর্ষে রয়েছে এ নেতায়।
গত শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারী ) কাশিপুর ইউনিয়ন বিএনপির নতুন কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদে প্রাপ্তি হওয়ায় একই ইউনিয়নের যুবদলে সভাপতি পদে এখন আলোচনায় মো. আলী বাবু।
কাশিপুর ইউনিয়ন যুবদলের নেতা কর্মীদের সূত্রে জানা যায় আরিফ মন্ডল ইউনিয়ন মূলদলে গুরুত্বপূর্ণ পদ পাওয়াতে ইউনিয়ন যুবদলে সভাপতি পদে এখন মোহাম্মদ আলী বাবু’র নাম শোনা যাচ্ছে। কেননা এ মোহাম্মদ আলী বাবু কেন্দ্রীয় নির্দেশে যতগুলা কর্মসূচী ঘোষনা করেছে সব কয়টিতে বাবু নেতৃত্বে আন্দোলন সংগ্রাম করে যাচ্ছে। তাকে একজন কর্মী বান্ধব নেতা বলাচলে। তিনি দুই যুগ ধরে বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সাথে ঝড়িত হয়ে সুখে দুঃখে সব সময় পাসে থেকে দলকে ভালোবেসে হামলা হামলা-মামলার শিকার সহ্য করেছেন।
তারা আরোও জানান, যুবদলের নেতা মোহাম্মদ আলী বাবু দীর্ঘদিন ধরে নবগঠিত কেন্দ্রীয় যুবদলের সদস্য সাদেকুর রহমান সাদেক’র সাথে দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছেন। ইতি মধ্যে জ্বালাও পোড়াও মামলা খেয়েছে বাড়ি ছাড়াও হয়েছে। পুলিশের গুলিতে শাওন নিহত হয়েছে ওর স্থানে বাবুর গায়েওতো গুলিটা লাগতে পারতো যেহেতুক ঐ সময় এক সাথেই ছিলেন বাবু।
এবিষয়ে নবগঠিত কাশিপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সচিব আরিফ মন্ডল জানান, এটা সত্য যে আমি পদত্যাগ না করে আরেক সংগঠনে এ এসেছি। তবে ইউনিয়ন যুবদল কিছুদিনের মধ্যে ভেঙে নতুন কমিটি ড়েওয়া হবে তাই আমার পদত্যাগ করতে হয় নাই। মোহাম্মদ আলী বাবু ছেলে হিসেবে ভালো। কিন্তু ইনিয়ন যুবদলে যারা গুরুত্বপূর্ণ পদে আসবে তাদের যোগ্যতা প্রয়োগ করে আসতে হবে। যে পর্যন্ত এ কমিটি ভেঙে যুবদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি না দিবে সে পর্যন্ত আমিই পরিচালনা করব।
এবিষয়ে ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি প্রার্থী মোহাম্মদ আলী বাবু বলেন, আমাদের ইউনিয়ন যুবদলের নেতৃবিন্দরা যদি আমাকে চায় তাহলে আমি দলেরর প্রতি আমার যা করনীয় তাই করব। এছাড়া এ ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দদের আমি সব সময় ভালোবাসি, হয়তোবা তারা আমার প্রতি অনুপ্রেরিত হয়ে আমাকে ভালোবেসে এধরনের গুঞ্জন তুলেছে এটাতাদের ব্যাপার। আমিও এমন গুঞ্জনের উপলব্ধি করতে পেরেছি।