আলোচিত সন্ত্রাসী ও ডাকাত সরদার ক্রফায়ারে নিহত দেলোয়ার হোসেন দেলু ওরফে মাস্টার দেলুর প্রধান সযোগী তল্লা ও হাজীগঞ্জ চিস্তিয়া রোডের আতংক মৃত: বেনু মিয়ার ছেলে সিহাব বেপরোয়া।জানাযায়, এলাকায় মাদক ব্যবসা, কিশোর গ্যাং লালন পালনসহ নানান অভিযোগ রয়েছে ক্রফায়ারে নিহত মাস্টার দেলুর প্রধান সযোগী বহু মামলার আসামী সিহাব এর বিরুদ্ধে এমন কি তাদের বাড়ীতে প্রতিদিন মাদক ও জুয়ার আসর বসায় এই কিলার সিহাব।এলাকায় কিলার সিহাবের প্রভাব
খাটিয়ে তার দুই মামা খাজা সাহাব উদ্দিন ও হাসু মিয়া অস:খ্য মানুষের জায়গা দখল, বিচার শালিষের নামে মানুষের কাছ থেকে টাকা নেওয়া মানুষকে হুমকী ধমকী দিয়ে মানুষকে মানুষ মনে করে না কিলার সিহাবের মামারা।
এলাকার সাধারন মানুষ যাতে শান্তিতে থাকতে পারে এজন্য প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।উলেখ্যঃ নারায়ণগঞ্জে র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুক যুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন আলোচিত সন্ত্রাসী ও ডাকাত সরদার দেলোয়ার হোসেন দেলু ওরফে মাস্টার দেলু (৩৯)।
শনিবার (২৯ অক্টোবর) দিনগত রাত ২টায় নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সিদ্ধিরগঞ্জের
পাঠানটুলী এসও রোড এলাকায় বন্দুকযুদ্ধের এ ঘটনা ঘটে।ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ মাদক দ্রব্য, অস্ত্র ও ককটেল উদ্ধার করেছে র্যাব।গত ১ অক্টোবর শহরের খানপুর সরদার পাড়ায় ও ২৩ অক্টোর তল্লা এলাকাতে দুই দফা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সঙ্গে সন্ত্রাসী দেলুর বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটলেও তিনি পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।
নিহত ডাকাত সরদার দেলু মাস্টার নারায়ণগঞ্জের নগর খানপুর এলাকার মতিন ওরফে জমির বেপারীর ছেলে।নারায়ণগঞ্জ র্যাব-১১ এর সিপিসি-১ এর কমান্ডার এএসপি শিবলী সাদিক জানান, দেলোয়ার হোসেন দেলুকে আটকের পর পাঠানটুলী
এলাকাতে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধার করতে গেলে র্যাবের ওপর গুলি ছুড়ে ও হামলা করে
তার বাহিনীর লোকজন।র্যাবও পাল্টা গুলি করলে দুই পক্ষের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধের
ঘটনায় দেলুকে গুলিবিদ্ধ আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এএসপি শিবলী সাদিক আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। পরে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে গণমাধ্যমেেকএ ব্যাপারে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানান তিনি।নারায়ণগঞ্জ ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাক্তার নামজুল হাসান বিপুল মাস্টার দেলুর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে জানান, গুলিতেই দেলুর মৃত্যু হয়েছে। তবে শরীরে কয়টা গুলি আছে সেটা ময়না তদন্তের পর বলা যাবে।