গত ৮ মে সোমবার রেলওয়ের উচ্ছেদ অভিযান ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের হৃদয়ে যেন চরমভাবে আঘাত হেনেছে।
ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীদের একজন নাজির মিয়া অত্যন্ত ক্ষোভের সঙ্গে জানান, বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেট অফিসার বরাবরই পতিত জমি নিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে লুকোচুরি খেলে থাকে। আজ একজনকে লীজ দেয় কাল অন্যজনকে লীজ দেয় এভাবে একই জমি একাধিক ব্যক্তিকে লীজ দিয়ে তারা আর্থিক ফায়দা লুটে থাকে। এরপর উচ্ছেদ অভিযানের নাটকতো আছেই। মাসে মাসে তারা মোটা অংকের মাসোহারা নেয়ার পরও নানা অজুহাত দাড় করে বিনা নোটিশে এসব দোকান-পাট বিনা কারণে উচ্ছেদ করে থাকে। উচ্ছেদের পর পরই তারা নতুন করে লীজের নামে মোটা অংকের সালামী নিয়ে পূণরায় লীজ দেয়।
এদিকে ৮মে নবীগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে অর্ধশতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বুলডোজারের সাহায্যে ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দেয়ার ঘটনাটি নিয়ে সন্দেহের তীর স্থানীয় রেলওয়ের অফিসারদের দালাল খ্যাত নাসিক ২৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা শাহজাহান বাবুর্চির ছেলে সোহেলের দিকেই পড়ছে বলে জানিয়েছে ভুক্তভোগীরা।
তারা আরো জানায়, তিলে তিলে গড়ে তোলা এসব প্রতিষ্ঠান সোহেলের ইন্ধনে রেলওরে কর্মকর্তারা ভাঙ্গাটা খুবই বেমানান। আমরা তদন্ত সাপেক্ষে কালপিট সোহেলের বিরুদ্ধে আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রেলওয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।