শহরের জিমখানা এলাকায় প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা করার কথা প্রশাসনকে বলে দেওয়ায় ঢাকা মেডিকেলে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে জিমখানার বাসিন্দা অঞ্জন।
শহরের জিমখানায় মাদকের নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছেন ভুয়া সংবাদ পরিচয়দানকী রাকিবুল হাসান মিঠু ও সবুজ।
এই মাদক ব্যবসার কথা প্রশাসনকে স্থানীয় এলাকাবাসী হিসেবে জানিয়েদেন অঞ্জন আর এর রেশ ধরে গত শুক্রবার রাত ১১ টায় সময় অঞ্জন বাসায় যাওয়ার সময় তার পথ গতিরোধ করে দেশী দা, কুড়াল ক্রিজ্র, চাক্কু দিয়ে অঞ্জন এর উপর হামলা করে জিমখানা এলাকার নারায়ণ ওরফে আলমগীরের পুত্র মিঠু ও নাজিরের ছেলে সবুজ বাহিনীর সদস্য আলাউদ্দিনের ছেলে বাপ্পি, পচা মিয়ার ছেলে সেলিম ও সবুজের মামাত ভাই শুভ অন্যন মাদক ব্যবসায়ীরা অঞ্জন এর ঘাড়ে পিঠে ও মাথায় আঘাত করে অঞ্জনকে চির তরে দুনিয়া থেকে বিদাই করে দিতে চেয়ে ছিল মাদক ব্যবসায়ীরা এসময় স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে রক্তা ও গুরুতর আহত করে চলে যায় মাদক জিমখানার স্থানীয় ব্যবসায়ী মিঠু ও সবুজ।
এ বিষয়ে সদর থানায় মামলার প্রস্ততি চলছে।উল্লেখঃ জিমখানা এলাকার নারায়ণ ওরফে আলমগীরের পুত্র মিঠু ও টিটু পাইকপাড়া ছোট কবরস্থান এলাকার আব্দুল হাদিরের বাড়ির ভাড়াটিয়া।এলাকা সূত্র জানাগেছে, মিঠু ও টিটু দীর্ঘদিন ধরে জিমখানা এলাকায় অসহায় ও গরীব মানুষদের দিয়ে মাদক ব্যবসা করে আসছে।টিটু বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদকের সাতটি মামলা রয়েছে ও মিঠুর বিরুদ্ধে মাদকসহ পাঁচটি মামলা রয়েছে।টিটু টেকনাফ থেকে সরাসরি ইয়াবা এনে নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন খুচরা মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করে। টেকনাফ থেকে ইয়াবার চালান নিয়ে ঢাকা প্রবেশ কালে ঢাকা ডিবির হাতে ২৬ হাজার পিছ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিল। সর্বশেষ গত বছরের ৬ জুলাই ৫৮০ পিছ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিল পাকনা ওরফে ইয়াবা টিটু।
এরপর থেকেই বিভিন্ন কৌশলে অবলম্বন করে মাদক ব্যবসা করে আসছে মিঠু ও টিটু।টিটু ও মিঠুর মা হাসিনা ওরফে হাসিও জিমখানা এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা করে আসছে। বিভিন্ন সময় মাদকসহ হাসি গ্রেপ্তার হলেও বর্তমানে প্রভাবশালীদের শেল্টারে মাদক ব্যবসা করে আসছে।