চাষাঢ়া বালুর মাঠ এলাকায় মিস্ত্রী কামালকে মারধর ও দোকান ভাংচুর করার ঘটনায় থানায় অভিযোগ করার জের ধরে মিস্ত্রী কামালকে প্রান নাশের হুমকি দিচ্ছে লেডী সন্ত্রাসী নাজমা বেগম (৪৮),স্বামী ওমর ফারুক, ঝরনা বেগম(২৫), ঝুমুর বেগম(২৩), উভয় পিতা-ওমর ফারুক, ও ঝরনার স্বামী মো: সজিব।
আসামীদের হুমকির কারনে বর্তমানে আহত মো: কামাল হোসেনসহ তার পরিবার পরিজন নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে এবং ক্ষয়-ক্ষতির আশংকা করছে।
নারায়ণগঞ্জ সদর থানার চাষাঢ়া বালুর মাঠ এলাকায় এক মিস্তীর উপর অতর্কিত হামলা করে দোকান ভাংচুর এবং মিস্থী মো: কামাল হোসেনকে মারধর করে গুরুতর আহত করেছে স্থানীয় লেডী সন্ত্রাসী নাজমা বেগম (৪৮),স্বামী ওমর ফারুক, ঝরনা বেগম(২৫), ঝুমুর বেগম(২৩), উভয় পিতা-ওমর ফারুক, ও ঝরনার স্বামী মো: সজিব।
এই ঘটনায় গত শনিবার নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় ৪ কে চিহ্নিত করে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পরবর্তীতে নারায়ণগঞ্জ সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ^াস প্রদান করেন।লিখিত অভিযোগে জানা যায়, গত শনিবার সকাল ১১ টায় চাষাঢ়া বালুর মাঠে এক মিস্তীর দোকানের সামনে কাজ করছিল।
এমন সময় লেডী সন্ত্রাসী নাজমা বেগম (৪৮),স্বামী ওমর ফারুক, ঝরনা বেগম(২৫),ঝুমুর বেগম(২৩), উভয় পিতা-ওমর ফারুক, ও ঝরনার স্বামী মো: সজিবসহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন সংঘবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্রসজ্জে সজ্জিত হয়ে বেআইনী ভাবে দোকানে আসিয়া এলোপাথারি ভাবে দোকান ভাংচুর করতে থাকে। এ সময় মিস্তী দোকান ভাংচুরে বাধা দিলে সন্ত্রাসীরা ক্ষীপ্ত হয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বডি, লোহার রড ও লাঠিসোটা দ্বারা আঘাত করে মিস্থী মো: কামাল হোসেনকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা রক্তাক্ত জখম করে এবং প্রায় ২ হাজার তিন শত টাকা ধামের মোবাইল ভাংচুর করে ।
এমন সময় গুরুতর আহত মিস্থী মো: কামাল হোসেনের ডাক চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে কামালকে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। এই ঘটনায় কোন প্রকার বাড়াবাড়ি বা থানা পুলিশ করলে দোকান উঠিয়ে দেওয়া সহ জীবনে মেরে ফেলার হুমকী প্রদান করছে লেডী সন্ত্রাসী নাজমা বেগম (৪৮),স্বামী ওমর ফারুক, ঝরনা বেগম(২৫), ঝুমুর বেগম(২৩), উভয় পিতা-ওমর ফারুক, ও ঝরনার স্বামী মো: সজিব। চিকিৎসা সেবা নিয়ে ভুক্তভোগী মো: কামাল হোসেনের নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় চিহ্নিত ৪ জনকে আসামী করে একটি লিখিত অভিযোগ দিলে কর্তব্যরত পুলিশের এসআই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবেন বলে জানিয়েছেন। বর্তমানে আহত মো: কামাল হোসেনসহ তার পরিবার পরিজন নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে এবং ক্ষয়-ক্ষতির আশংকা করছে।