নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা গোগনগরের মাদক ব্যবসায়ী ও আলোচিত মাডার মামলার আসামি ও শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কোন খেলায় মেতেছে কাশেম সম্রাট ও ফয়সাল বাহীনি। মুক্তিযোদ্বা ও আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে এক সাড়িতে গোগনগরের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা।
একাধীক মামলার আসামী ও গোগনগরে সাধারণ জনগণের আতঙ্কের আরেক নাম গোগনগর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের সাবেক ও জেলা কৃষকলীগের সাবেক কমিটি সহ-সভাপতি ছিলেন নিহত দৌলত মেম্বার তার গুণগাহ্য পুত্র একাধীক হত্যামামলার আসামী শীর্ষ সন্ত্রাসী কাশেম সম্রাট ও ফয়সাল আহম্মেদ।
গোগনগরে শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহীনির প্রধান কাশেম সম্রাট ও ফয়সাল তারা তাদের নিজেদের আখের ও হামলা মামলা, হত্যাকান্ডের ঘটনাকে আড়াল করতে অভিনব পন্থায়ও হাঁটছেন আওয়ামীলীগ ও যুবলীগ নেতাদের ও গোগনগরে মুক্তিযোদ্বাদের হাত করে জনপ্রিয়তা দেখানোর চেষ্ঠায় লিপ্ত রয়েছেন তারা।
গোগনগর এলাকা বাসীর সূত্র জানা যায়, নিহত দৌলত মেম্বারের চেয়েও বেশি অনেকটা কৌশল অবলম্বন করে তারা নারায়ণগঞ্জ সদর থানা কৃষকলীগের কমিটি এনে হমানগর, সদর থানা ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ ও যুবলীগ কৃষকলীগে থাক বড় বড় ভাইটাল পদের লোক জনকে ব্যবহার করছেন কাশেম সম্রাট বাহীনীর লোকেরা।
নিরাপৎতার সার্থে নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক গোগনগরে একাধীক জনপ্রতিনিধিরা ও তৃণমূলের আওয়ামীলীগ – যুবলীগ জানান, আমরা মুক্তিযোদ্বা পরিবারের সন্তান। আমরা আওয়ামীলীগের পরিবার। আমরা দূরভাগা আমাদের মাঝ থেকে সাইদুল হাসান বাপ্পী ও গোগনগরকে ভাগ করে ৫আসনে দিয়ে আমাদের আওয়ামীলীগ থেকে বঞ্চিত করেছে। আমরা দেখেছি গোগনগর মাদক বব্যবসায়ী, একাধীক হত্যামামলার আসামী ও শীর্ষ সন্ত্রাসীরা সদর থানা কৃষকলীগের কমিটি এনে জেলা, মহানগর থানা, ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা ও মুক্তিযোদ্ধারা কি করে তাদের অনুষ্ঠানে যায় এবং অনুষ্ঠানিস্থলে এক সারিতে বসেন।
তারা আরও বলেন, মূল অপরাধীরা পার পেয়ে গেল কি করে! আমাদের ভাবতেই অবাক লাগে। ২০১৯ সালে জসীম উদ্দিন চৌধুরীকে চর সৈয়দপুর এলাকায় কামেস সম্রাট এর নিজস্ব ট্রান্সপোর্ট অফিসে হত্যা করে লাশ গুম করে লুকিয়ে রাখে ওই মামলায় দৌলত হোসেন ১ম আসামী ও তার ছেলে কাসেম সম্রাট ছিলো এজাহারভুক্ত আসামী। সেই সময় এ সন্ত্রাসী পরিবারকে আইনের আওতায় এনে বিচার হত তাহলে পর পর এতো হত্যাকান্ড র ঘটনা ঘটত না। দৌলত মেম্বার মারা যাওয়াতে জসিমের পরিবার আল্লাহর কাছে সুক্রিয়া জানান এবং এলাকায় মিষ্টি বিতরণও হয়।
তারা আরোও জানান, ২০২২ সালে ২০ জুন রাতে দৌলত মেম্বারের বড় ছেলে মো. কাশেম সম্রাটের নেতৃত্বে চর সৈয়দপুরে লুৎফর রহমানের মালিকানাধীন হাজী আহাম্মদ আলী ডক ইয়ার্ডে হামলা চালিয়ে হাবিবুর রহমান ও রবিন আহমেদকে কুপিয়ে আহত করে। ওই ঘটনায় দৌলত মেম্বারের ছেলে মোঃ কাশেম সম্রাটকে প্রধান আসামি করে ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন লুৎফর রহমান এর বিচার না পাওয়াতে দিশেহারা গোগনগরবাসী। বর্তমানে আওয়ামীলীগের নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্বারা শীর্ষ সন্ত্রাসীদের অনুষ্ঠানে গিয়ে এক সারিতে বসে তাদের প্রশংসা গাচ্ছে। গোগনগর ইউনিয়নবাসী কি কখনও তাদের হাত থেকে মুক্তি পাবেনা।