1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Narayanaganj Press : Narayanaganj Press
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৩৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
অবশেষে পাভেল হ/ত্যা মামলার প্রধান আসামি বাবু গ্রেফপ্তার ওসমান পরিবার দেশের বাইরে থেকেও শত শত কোটি টাকা পাচ্ছে :  মঈন উদ্দিন ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ সোনারগাঁয়ে ৫০০ বছরের পুরোনো ‘বউ মেলা’ বর্ণাঢ্য আয়োজনে একুশে টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন জাকির খানের সুস্বাস্থ্য কামনা করে দোয়া পড়ালেন পোশাক প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ সিরাজ’র উদ্যোগে জেলা বিএনপি মামুন ও মিঠুর নেতৃত্বে জাকির খানকে শুভেচ্ছা জাকির খানকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জেলা শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দরা জাকির খানকে ফুলের শুভেচ্ছা ও কুশল বিনিময় করলেন বন্দর থানা প্রজন্মদল মুক্তি পেলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা জাকির খান, উচ্ছ্বাসিত নেতাকর্মীরা

মাসদাইর এলাকার আফজালের ছেলে ব্যবসায়ীদের ৯৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে বাটপার সালাউদ্দিন

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২৯৪ Time View

লোহার ব্যবসা জগতে ব্যবসায়ীরা সালাউদ্দিনকে সবাই এক নামে চিনে পল্টি সালাউদ্দিন হিসেবে। কারণ ওর মুখের কথা ব্যবসার মধ্যে পল্টি না দিতে পারলে ব্যবসায় মজা পাওয়া যায় না, সেটা হারাম হোক নয়তোবা হালাল হোক লিগ্যাল হোক অথবা আর অলিগ্যাল হোক এটা তার দেখার বিষয় না।

 

এইজন্য ব্যবসায়ীরা তার নাম দেয় সালাউদ্দিন আহমেদ সালমি।ওরফে পল্টি সালাউদ্দিন।পুলিশ লাইন লোহার মার্কেট ব্যবসায়ী মহল থেকে জানা যায় যে। শিবু মার্কেট পিটালিপুল এলাকায় অবস্থিত হযরত রুলিং মিল এর মালিক চারজন নূর আলী, মান্নান, আফজাল ও মজিদ মিলে রোডিং মেলটি পার্টনারশিপে বেশ কয়েক বছর চালিয়ে যায়।বেশ কয়েক বছর পরে চট্টগ্রামের স্ক্রাব কিনার দায়িত্ব পড়ে আফজালের ছোট ছেলে সালাউদ্দিন এর উপর।

 

সালাউদ্দিন স্ক্রাব কিনার জন্য চট্টগ্রাম চলে যায় নতুন দায়িত্ব নিয়ে, নারায়ণগঞ্জের দায়িত্বে ছিল অপর পার্টনার মসজিদ এর উপর, সালাউদ্দিন ঐখানে স্ক্রাব কিনতে যাওয়ার পর কেনাকাটা শুরু করলো ছয় মাসের মধ্যে স্ক্রাব ইয়ার্ডের ক্যাশ মেমো ছাপিয়ে হযরত শাহজালাল রি-রোলিং মিলস্ এর স্কাপ পাঠানো শুরু করল। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস পার্টনারদের ছয় মাসে ৯৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ করল এই বাটপার সালাউদ্দিন আহমেদ সালমি,পাটনারা হিসাবে বসে দেখে যে ব্যবসার কি অবস্থা কত লাভ হইছে বসার পর পাটনারা জানতে পারল লাভ তো দূরের কথা প্রত্যেকের মাথায় আসমান ভেঙ্গে পরলো তারপরে সব পার্টনাররা মিলে ঝগড়া-বিবাদ লেগে গেল হযরত শাহজালাল রিলিং মিল বন্ধ হয়ে গেল। তার পাশাপাশি তাদের বাবা আফজাল হোসেন আফজাল স্টিল ইংলিশ নামে একটি প্রতিষ্ঠান করল হযরত শাহাজালাল এই রোলিং মিলস চলাকালীনই।আফজাল স্টিল রি রুলিং মিলস চালানোর জন্য টাকার বিশেষ প্রয়োজন হয়। তখন তারা নিকট আত্মীয় থেকে টাকা ধার নিয়ে মিলটি চালু করে।ওই মেলটি চালু করার পরে কপাল খুলে যায়, আর ওই আত্মীয়ের সাথে বেইমানি করে, আত্মিয়ের সাথে কথা ছিল যে হযরত শাহজালাল ক্রয় করবে পার্টনারদের কাছ থেকে।

 

 

আত্মীয়স্বজনদেও নিয়ে হযরত শাহজালালটি মেলটি চালু করবে।পড়ে আফজাল স্টিল রুলিং মিলস এর প্রোফিট দেখে মাথা নষ্ট ব্যবসায় লাভ দেখে একাই ক্ষমতায় এসে পড়ল কিনার জন্য হযরত শাহজালাল রিরোলিং মিলসটি।আফজাল ইস্টিলডি রোলিং মিলস এর প্রতি মাসের প্রফিট দেড় থেকে কোটি ২ কোটি এমনকি আড়াই কোটি তিন কোটি টাকা হত তখন লাভ দেখে সালাউদ্দীনের মাথা নষ্ট হয়ে যায়।মাথা নষ্ট হয়নি ওপর দুই ভাই টিটু মিঠুর, তার বাবা আফজাল ও তার দুই ভাই তারা অনেক ভালো মনের মানুষ বলে জানান এলাকাবাসী।

 

 

পরিবারের সবার অভিযোগ সালাউদ্দিনের এই অবৈধ ৯৬ লক্ষ টাকা আমাদের বিজনেসে ঢুকে আমাদের সকল কষ্টের টাকা হারাম হয়ে গেল।নিজের মার পেটের ভাই বলে কিছু বলতে পারেনা, সালাউদ্দিনের জন্য এলাকায় তাদের পরিবারের সম্মন শেষ বললেই চলে।এদিকে এলাকায় টাকা কামানোর লোভে একটি ভূমিদসু সিন্ডিকেট তৈরী সালাউদ্দিন। আর এই ভূমিদস্যুর প্রধান ভূমিদস্য লাল মিয়া, প্রধান সাইদুর প্রদান, তাদেরকে সরাসরি এলাকায় শেল্টার দেয়া ভূমিদস্যুদের লিডার সালাউদ্দিন আহমেদ ওরফে বাবাখোর সালমি। এদের প্রধান কাজ হচ্ছে মাসদাইর ঘোষের বাগসহ আশেপাশের এলাকায় ওয়ারিশের জায়গা কিনে মানুষের উপর জুলুম করা। তারা প্রথমে টাকার লোভ দেখিয়ে পাওয়ার নিয়ে তাদের জমিজমা অন্যের কাছে বিক্রি করে দেওয়া।এজন্য অনেক মানুষের অভিশাপ আছে এই সাইদুর প্রদান এবং লাল মিয়া প্রধানের উপর। পাঁচ কোটির জায়গার ওয়ারিশ কিনে তারা ৫০ লক্ষ টাকা খরচ করে কোট থেকে এসিল্যান্ড থেকে ভুয়া কাগজপত্র করে জায়গা দখল করে, যেখানে সমস্য হয় সেখানে নেয়  ভূমিদস্যুদের লিডার সালাউদ্দিনের সহযোগিতা। কোন কারনে জুদি সাইদুর প্রধান এবং লাল মিয়া প্রধানের ফোন যদি সালাউদ্দিন রিসিভ না করে সে ক্ষেত্রে সাইদুর প্রধানের স্ত্রী ফোন করলে যত বড় কাজই হোক না কেন কাজগুলো সম্পূর্ণভাবে সমাধান হয়ে যায় বলে জানান তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা।

 

ভূমিদস্যুদের হাত থেকে মাসদাইর ঘোষের বাগ এর সাধারন মানুষ বাঁচতে চায় এবং প্রশাসনের সহযোগিতা চায়।এই ভূমিদস্যুদের বিচার দাবী করেছেন এলাকাবাসীসহ আশেপারে সাধারন জনগন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব  নারায়ণগঞ্জ প্রেস কর্তৃক সংরক্ষিত
Designed by RIAZUL