ডেমরা থানার স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় ঢাকা সিলেট মহাসড়কের দুই ধারে- ব্রীজের নিচে, রামপুরার দিকে যে সড়ক গেছে তার আশপাশ, কোয়ার্টারের দুইগলি, খালের উপরের ব্রীজে, সারুলিয়ার দিকের সড়ক, হাজীনগরের দিকের সড়ক, কোনাপাড়ার দিকের সড়কসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি সড়কজুড়ে স্থায়ী দোকান বসিয়ে চলছিলো বেচাকেনা।
অধিকাংশ দোকান নিয়ন্ত্রন করেন ৬৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাহমুদুল হাসান পলিন। যা একেবারেই প্রকাশ্যে বলা চলে।
তবে পুরোনো পুলিশের প্রথা ভুলে গিয়ে নতুন দায়িত্বে এসেই ওসি জহিরুল ইসলাম অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে একটি বড় পদক্ষেপ নিলেন প্রভাব ও নিয়ন্ত্রনকে ভেঙ্গে দিয়ে। জনমনে এতে স্বস্তির ছায়া দেখা গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের আলোচনা আশপাশের ওয়ার্ডগুলোতে পৌছে গেছে। সাধারন মানুষের চাওয়া এ ধারা অব্যাহত থাকবে। অন্য এলাকাগুলোতেও এ ধরনের পদক্ষেপ চোখে পড়বে।
সাহসী পদক্ষেপের বিষয়ে ওসি জহিরুল ইসলাম বলেন, আমি যতদিন এই থানায় আছি, আমি বিষয়টি দেখবো। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দখলদারদের বিরুদ্ধে এমন অভিযান ধারাবাহিকভাবে চলবে। আমি ডেমরার সকল মানুষের সহযোগীতায় বাংলাদেশ পুলিশের পোশাকের পবিত্রতা রক্ষা করবো ইনশাআল্লাহ।