জুম্মন সোহেল : এড.আনিসুর রহমান দিপু বলেন, কেনো প্রধান বিচারপতির উপর এতো আক্রোশ। আপনাদের মনে আছে সুপ্রিম কোর্টের এ প্রধান বিচারপতি মহোদয় এক সময় যুদ্ধাপরাধী ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ছিলেন। আমেরিকা সহ বিভিন্ন দেশ যোদ্ধ অপরাধীদের বিচার বন্ধ করতে চেয়েছিল। কিন্তু তার সাহসিকতা ন্যায় বিচারের অগন্তীর সমর্থনের কারণে এ ট্রাইব্যুনালে যোদ্ধ অপরাধীদের বিচার করেছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার বাধাগ্রস্ত করতে চেয়েছিল। এ বিচারপতিদের কারণে বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার হয়েছে তার কার্যকরও হয়েছে। তারা খুনি তারেক জিয়া ২১ আগস্টে আমার নেত্রীকে হত্যা করার জন্য গ্রেনেড হামলা করেছিলেন। সে হামলার বিচার তারা করেছে এবং হচ্ছে। ফাঁসির কার্যক্রমও হয়েছে। যে যে বিচারপতির নেতৃত্বে যুদ্ধ অপরাধী ও মানবতা অপরাধীর বিচার হয়েছে তাদের আক্রোশে এ হামলা করেছে। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল তাই আইনের প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামীলীগের এ শান্তি সমাবেশ থেকে তাদের অবরোধ ঠেকাবে।
বৃহস্পতিবার ( ৯নভেম্বর ) নারায়ণগঞ্জ হশরে ২ নং গেইটস্থ জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ কার্যলয় চত্বরে জেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে জামায়াত- বিএনপির জ্বালাও পোড়াও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশে তারা এ কথা বলেন।
জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্বা আব্দুল হাই এ অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন।
এড. আবু হাসনাত সহীদ মো. বাদল বলেন, প্রত্যেকটা থানা ভিত্তিতে আমাদের নির্বাচনের প্রচারনা প্রত্যেকটা কেন্দ্র আমরা কাজ করতে চাই। আপনারা আমাদের যে ভাবে দিক নির্দেশনা দিবেন আমরা সে ভাবে কাজ করব। জনগণের শান্তি কামনায় গত অবরোধে প্রত্যাকটা হোসেয়ারী, ফুটপাত দোকান ব্যবসায়ীর দূয়ারে গীয়ে আমি খোজ-খবর নিয়েছি। এ অবরোধে হাদের কোন সমস্যা হয়েছে কিনা। তারা বলেছে বিএনপির আগ্নি সন্ত্রাস পরিহার করে আস্থা থাকে তাহলে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের উচিত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, আয়ামীলীগের জাতীয় কমিটির সদস্য এড. আনিসুর রহমান দিপু, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আবু হাসনাত সহীদ মো. বাদল, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ান, সাবেক সদস্য জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক দপ্তর সম্পাদক এম এ রাসেল, সহিদ উল্লাহ, সদর থানা আওয়ামীলীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক আল মামুন, সদর থানা আওয়ামীলীগের প্রস্তাবিত কমিটির এসটি আলমঙ্গীর, শোনারগাঁ উপজেলা সহ-সভাপতি মমতাজজ মুরতুজা আওয়ামীলীগ নেতা নজরুল ইসলাম,জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি পদ প্রার্থী জাামার হোসেন রনি, মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি প্রার্থী কায়কোবাদ রুবেল, বন্দর থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সাহাদাত হোসেন, গোগনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপাপ্ত সভাপতি আজিজ মাস্টার, আলীরটেক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপাপ্ত সভাপতি আলী নূর, সদর থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সফিউল বাসার বাবু, সেক্রেটারী পদপ্রার্থী রবি আহম্মেদ সহ আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দগণ।