পুলিশের গুলিতে নিহত বন্দরে শহীদ শিক্ষার্থী আবুল হাসান সজনের স্বরণে রাস্তার নামকরন ও ফলক উন্মোচন করা হয়েছে। শুক্রবার(১৬ আগস্ট) দুপুরে বন্দর ইউনিয়নের কুশিয়ারা পাকা ব্রীজের সামনে মিলাদ ও দোয়ার মাধ্যমে রাস্তার নামকরনের ফলক উন্মোচন করা হয়।
ফলক উন্মোচনকালে মহানগর বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি ও বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুল বলেন, আবুল হাসান সজনসহ সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। সে সাথে দেশ ও জাতির কল্যানে শিক্ষার্থী ও সাধারন জনগনসহ সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানাচ্ছি। শিক্ষার্থীরা দেশ ও জাতির ভবিষ্যত৷ যারা দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মদের রক্তের উপর দিয়ে ক্ষমতার আসনে টিকে থাকতে চেয়েছে আল্লাহ তাদের ক্ষমা করেনি। আল্লাহ ছাড় দেয় কাউকে ছেড়ে দেয় না।
ফলক উন্মোচন কালে উপস্থিত ছিলেন, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আব্দুস সবুর খান সেন্টু, মোঃ আউলাদ হোসেন, মহানগর বিএনপির নেতা আলহাজ্ব হান্নান সরকার, নিহত আবুল হাসানের পিতা জাকির হোসেন, ধামমগড় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আঃ হামিদ ভাসানী, সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন, বন্দর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাজী মোঃ আনছার আলী, বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন, সামছুদ্দিন মোল্লা, সদর থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক রাশেদ আহম্মেদ টিটু, হাজী মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ, সেচ্ছাসেবকদলের নেতা, মোস্তাকুর রহমান, জান্নাতুন ফেরদৌস রাজিব, সাইদুর রহমান, মোঃ রাসেল মিয়া, মোহাম্মদ টুটুল প্রমুখ।
মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে আরো উপস্থিত ছিলেন কদম রসুল কলেজের শিক্ষার্থী সাজেদুর রহমান আলো, জুবায়েদ, শরিফুল্লাহ অনিক,নারায়ণগঞ্জ কলেজের শিক্ষার্থী মোস্তাকিন, তোলারাম কলেজের শিক্ষার্থী রোহান ইব্রাহিম ও স্বাধীন প্রমুখ। এছাড়া পুলিশের গুলিতে গুরুত্বর আহত নজরুল ইসলাম স্যারের খোজ খবর নিতে তার বাসভবনে ছুটে যান আতাউর রহমান মুকুলসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ।