নারায়ণগঞ্জ মহানগরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডে জাতীয়তাবাদী মহিলাদলের ৪১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। সভাপতি দিপালী আক্তার, সাধারণ সম্পাদক মিলি আক্তার।
রবিবার ( ২৫ আগস্ট ) বিকালে পাঠানতলি জেলেপাড়া এলাকায় মহানগর মহিলা দলের সভাপতি দিলারা মাসুদ ময়না পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন।
মহানগর জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি দিলারা মাসুদ ময়নার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা জাতীয়তাবাদী মহিলাদলের সভাপতি রহিমা শরিফ মায়া। এসময় আরোও উপস্থিত ছিলেন, সহ- সভাপতি তাসলিমা বেগম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাহার সুলতানা, সহ-সাংগঠনিক দিপালি আক্তার, গোগনগর ইউনিয়ন মহিলাদলের সভাপতি পপি আক্তার।
এসময় সভাপতিত্বের বক্তব্যে দিলারা মাসুদ ময়নার বলেন, স্বৈরাচার সরকারের সময় এক রাজার রাজত্ব চলেছিল। তখন আমরা কোন কথা বলতে পাড়ি নাই। এখন দেশ গড়ার সময়। আমরা বিএনপি করি কিন্তু সন্ত্রাসী করতে পাড়িনা। বিএনপির অর্ধশত ভোটার হচ্ছে মহিলা ভোটার। মহিলারা কিন্তু এতো তিরিংবিরিং বোজেনা। বিএনপির মধ্যে সবচাইতে পছন্দ করে মহিলা দলকে। বিএনপির শান্তির দল এজন্য বিএনপি বার বার ক্ষমতায় আসে। আমি ময়না বিগত দিনে মামলা হামলা অনেক শিকার হতে হয়েছে। এমনকি আমার একটা অপারেশন হয়েছে সে সময় অসুস্থ্য অবস্থায় আমাকে ধরে নিয়েগেছে। তাই আপনাদের কাছে তেমন আসতে পাড়িনাই।
তিনি আরোও বলেন, আমার স্বামীকে ১৯ টা মামলা দিয়েছে। কত জুলুম নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। তাই আজ বৈষ্যম ছাত্রদের মাধ্যমে আল্লাহর গজব নাজিল হয়েছে শেখ হাসিনার উপর। এখন দেশ গঠনের সময় এসেছে। আমাদের সন্তানদের সুশাসন ও শিক্ষা দিয়ে ভবিষ্যতে দেশ গড়ার জন্য প্রস্তুত করতে হবে। যারা ধানের শীষকে পছন্দ করেন তারাই আজ উপস্থিত হয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ মহানগরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডে জাতীয়তাবাদী মহিলাদলের ৪১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির সভাপতি দিপালী আক্তার, সহ- সভাপতি শেফালি আক্তার, সাধারণ সম্পাদক মিলি আক্তার, সহ-সাধারণ সম্পাদক সালমা বেগম, সাংগঠনিক সম্পাদক শিরিন আক্তার নয়ন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বর্ষা আক্তার মিলা, সদস্যরা হলেন, সাহানাজ বেগম, সাহিদা বেগম, মিনা বেগম, রাজিয়া আক্তার, লিপি, সখিনা, ময়না, রাশিদা, বেবী সহ মহিলাদলের অনেক নেতৃবৃন্দরা।