রাজনৈতিক ভাবে দেওলিয়া সাবেক এমপি আবুল কালামের পরিবার। বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য প্রয়াত সাংসদ হাজী জালাল উদ্দিনের হাত ধরেই রাজনীতিতে। প্রয়াত সাংসদ জালাল উদ্দিনের ছেলে ক্লিনম্যানখ্যাত ৩ বারের নির্বাচিত সাংসদ এড.আবুল কালাম। দাদা- পিতার পর জনপ্রতিনিধির আসনে আবুল কাউসার আশা। তিন পুরুষের জনপ্রতিনিধি হয়ে কাউন্সিলর এমপি পুত্র আবুল কাউসার আশা হাটছেন ভিন্ন কৌশলে। রাজনৈতিক প্রতিহিংস্রার বষবর্তি না হয়ে অর্থ উর্পাজনে মরিয়া হয়ে পড়ছে। রাজনৈতিকভাবে অনেকটা দেউলিয়া হয়েও কাউন্সিলরের দাপটে কপোকাত আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি নেতাকর্মীরা। দীর্ঘদিন স্বৈরাচারী সরকারের সময়ে মুকুল, আশারা আতাতের রাজনীতি করে নিজেদের আখের গুছিয়ে বেশ ভাল অবস্থানে। এইবার বন্দরে আওয়ামী লীগকে পুর্নগঠনের দ্বায়িত্ব নিয়েছে এডঃ আবুল কালামের ভাই সাবেক উপজেলার চেয়ারম্যান বি এন পি থেকে বহিষ্কার হওয়ায় আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুল ও ২৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাতীয় পার্টি সাবেক এমপি সেলিম ওসমানের আস্থাভাজন বিএনপির সাবেক এমপি আবুল কালাম পুত্র আবুল কাউসার আশা।
৫ আগস্টরে পর বাংলাদেশের প্রতি গ্রাম ও এলাকায় যেখানে আওয়ামী লীগ নেতারা গা ডাকা দিয়েছে, সেখানে বন্দরে মুকুল ও কাউসারের মদদে দিব্বি এলাকায় থাকছে আওয়ামী লীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসী সবাই এর মধ্যে উল্লেখ নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ান,বন্দর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল রশিদ, বন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান,নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের ক্রিয়া বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির মৃধা,২৩নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুবর রহমান কমল,২৩নং জাতীয় পার্টি সভাপতি নজরুল, জেলা জাতীয় পার্টি সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম,আওয়ামী লীগ নেতা মনু,আংগুর,কুদ্দুস, ফারুক, জাকির,হাবিবুর রহমান হাবিব,সুজন বেপারি,নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ফাহিম,২৩নং ওয়ার্ড সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জিয়া উদ্দিন বাবু, সাধারণ সম্পাদক মৃধা,সিনিয়র সহ সভাপতি হালিম প্রধান,যুবলীগ নেতা মাইকেল বাবু,যুবলীগ নেতা অপু তালুকদার, যুবলীগ নেতা শাহিন আহমেদ সৌরভ,যুবলীগ নেতা রাজিব সরদার সহ প্রমুখ।
স্থানীয় বি এন পির নেতাদের দাবি কালাম গং মুকুল কাওসার এরা রাজনৈতিক প্রস্টেটিউট যারা এদের মা বোন তুলে গালিগালাজ করেছে এদেরকেই আবার সেল্টার দিচ্ছে এরা অনেকের কাছ থেকে শুনতে পাচ্ছি এদেরকে এলাকায় থাকার সুবিধার্থে মোট অংকের টাকার লেনদেন করেছে আশা মুকুল।
আশা আর মুকুল আওয়ামী লীগ সরকার আমলে এদের সাথে আতাত করেই আকিজ কোঃ থেকে মাসিক কমিশন পেতে এই আশা আর মুকুল আবার এদের ই সুবিধা দিতে ব্যাস্ত তাদের থেকে ত্যাগীদের মুল্যায়ন হবে কবে? এই আশা আর মুকুল যখন ই দেখত বি এন পি আন্দোলনের ডাক দিয়েছে তখন ই আশা করতে যেত উমরাহ আর মুকুল যেতে সেলিম ওসমান এর বাসায় মামলা হামলা শিকার হত তৃনমুলের কর্মীরা।
এদের পরিবার থেকে যদি আবার এমপি মেয়র পায় তাহলে এই আওয়ামী লীগের জন্য সুবিধা বি এন পির কর্মীদের জন্য এরা অস্বস্তি।