নারায়ণগঞ্জের চিহ্নিত ভুমিদুস্য ও ওসমান পরিবার ঘনিষ্ঠ
ক্যাশিয়ার এসএম রানাকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
টবুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুবাই যাওয়ার চেষ্টাকালে তাকে আটক করা হয়। পরে তাকে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় নারায়ণগঞ্জ ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে করে গুলিবর্ষণ ও হামলার ঘুম-খুন ও ভূমিদস্যুতা অভিযোগ রয়েছে।
আসামী শামীম ওসমান ও তার শ্যালক তানভির রহমান টিটু-এর ছাত্রছায়ায় থেকে জমি দখল, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ, গুম ইত্যাদি বিভিন্ন অপকর্ম জড়িত এস এম রানা।
বৃহস্পতিবার এসএম রানাকে সদর থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়। আদালত রিমান্ড শুনানি আগামী রোববার দিন ধার্য করেন। সদর থানা মামলা নং১২/২৭-০৮-২৪ এবং এ দিন এস এম রানাকে ফতুল্লা মডেল থানার মামলায় গ্রেফতার দেখানো হতে পারে যার মামলা নং ১৮ -২২-আগস্ট -২০২৪।
এসএম রানার বিরুদ্ধে জমি দখল, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। ফতুল্লার পঞ্চবটি থেকে মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর পর্যন্ত ফ্লাইওভার নির্মাণের সময় ভূমি অধিগ্রহণের বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। স্থানীয়দের অভিযোগ, ভূমি মালিকদের ভুল তথ্য দিয়ে তাদের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে জমির মালিকদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে জমির দখল নেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। স্থানীয়রা দাবি করেন, তিনি বিভিন্ন কৌশলে জমির মালিকদের সঙ্গে চুক্তি করে পরে জোরপূর্বক তাদের জমি নিজের নামে লিখিয়ে নিতেন। এর আগে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ৪২ লাখ টাকা উদ্ধারকাণ্ডে তার নাম উঠে এসেছিল। তবে সেই সময় তিনি আইনি প্রক্রিয়ার ফাঁকফোকর দিয়ে রেহাই পেয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া শহীদনগর মামুন এর জমিসক্রান্ত বিরোধে কারনে ফারুক হোসেন রিপনকে ছাত্র মিথ্যা ষড়যন্ত্র মামলা জনতা উপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে। তাদের এ হামলার শিকাড় হয় অবুজ শিশু রিয়া গোপও। সেই সময়টায় ছিল নেকৃত্বর অস্তধাড়ি ১৯ জুলাই এস এম রানার নেতৃত্বে ২ হাজার সন্ত্রাসীদে দ্বারায় এ গুলিবর্ষেন করা হয়।
এছাড়া দেশত্যা পালানোর সময়, পালানোর প্রশাসনের কাছে গ্রেফতার হয় এবং রানার কাছে অসংখ ব্যাংকের কার্ড তৈয়রী
তার কাছ থেকে এসময় এস এম রানারে ভিডিও প্রকাশ্যে মারধর করা হয়।